ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার গাছে গাছে সজনে ফুলে ভরপুর। বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছে সজনে চাষীরা।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সজিনার বাম্পার ফলনের আশা করছেন সজনে চাষি ও সংশ্লিষ্ট কৃষি বিভাগ। জেনে নিন>>অবাক হওয়া বিষাক্ত ২৯টি খাবার
জেলার হরিপুর উপজেলায় প্রচুর সজনের গাছ রয়েছে। ঔষধি গুণাগুণেভরা, সুস্বাদু, কোনো উৎপাদন খরচ নেই, অধিক লাভজনক এবং বাজারে ব্যপক চাহিদা সম্পন্ন সবজি সজনে।তাই এ এলাকার চাষীরা সজনে চাষে আগ্রহী হচ্ছে।
মৌসুমি জাতেরই বেশিরভাগ সজনে আবাদ হয়ে থাকে। একক কোনো চাষাবাদ কোথাও না হলেও প্রতিটি অঞ্চলে অন্যান্য ফসল আবাদের অনুপযোগী যেমন ক্ষেতের আইল, ঘরের বাঁধ এবং রাস্তার দু’পাশ দিয়ে মৌসুমি সজনের আবাদ রয়েছে। পড়ুন>>সুপার ফুড মিরাক্কেল শাক সজনে পাতা
সজনে চাষে সাধারণ মানুষকে উৎসাহিত করতে সব রকম পরামর্শ দিয়ে আসছে উপজেলা কৃষি বিভাগ। হরিপুর উপজেলার ৬ ইউনিয়নে সজনের চাষ হয়। চলিত মৌসুমে প্রতিটি গাছ ফুলে ফুলে ভরে গেছে।
সজনে লবণ সহিষ্ণু একটি ফসল। অন্যান্য সবজির ক্ষেত্রে পরিচর্যার প্রয়োজন হলেও অনেকটা পরিচর্যাও প্রয়োজন ছাড়াই সজনের উৎপাদন সম্ভব। জেনে নিন>>সজনে গাছের প্রুনিং করলে ফলন অনেক বৃদ্ধি পায়
সজনা অল্প দিনেই খাওয়ার উপযোগী হয় এবং বাজারজাত করা যায়। খেতে সু-স্বাদু ও বাজারে প্রচুর চাহিদা থাকায় সবজির আবাদ অত্যন্ত লাভজনক।
Leave a Reply