কুচক্র মহলের মিথ্যাচার রটানোর জন্য প্রতিবাদ।
কচাকাটা সাব-জোনাল অফিস কুড়ি-লাল পবিস এজিএম (ওএন্ডএম) মোঃ শামসুল আলম তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার রটানোর প্রতিবাদ করেন। হয়রানি ও ঘুষ দাবির মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্ম অপপ্রচার করা হয়। তিনি তার বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের তিব্র প্রতিবাদ জানান।
তার স্বাক্ষরিত এক প্রতিবাদ লিপি তিনি উল্লেখ করেন, মোঃ আঃ মোতালেব পিতা- মৃত দীন মোহাম্মদ, গ্রাম- মাদারগঞ্জ, ইউনিয়ন- বল্রলভেখাস, পোষ্ট- মাদারগঞ্জ, থানা- কচাকাটা, জেলা- কুড়িগ্রাম, হিসাব নং- ৯১০-৭৫২৫ এর মিটারটি গ্রাহকের ছেলে মোঃ আল আমিন বিদ্যুৎ ব্যবহার করতেন।
উক্ত গ্রাহকের দোকানের সংযোগটি বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার কারনে বিচ্ছিন্ন করা হয়। গ্রাহকের ছেলে মোঃ আল আমিন সংযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় অবৈধ ভাবে মিটার বাইপাস করে বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন। অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারের বিষয়টি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় মিটারটি খুলে জানা হয়। অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিটের মূল্য পরিশোধ করার জন্য গ্রাহককে পত্র প্রদান করা হয়। তৎপ্রেক্ষিতে গ্রাহকের ছেলে ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিটের মূল্য পরিশোধ না করে সরকারী অর্থ ফাকি দেওয়ার উদ্দেশ্যে একটি কুচক্রমহলের সহিত যোগ দিয়ে আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ৪২, ০০০/= টাকা ঘুষ দাবি করেন মর্মে মিথ্যা অভিযোগ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করেন। বিষয়িটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন হওয়ায় আমি এর জোর প্রতিবাদ জানানো হয়।
অপর গ্রাহক মোঃ সৈয়দ আলী, পিতা- মৃত বছিয়ত আলী, গ্রাম সুবলপার সবেদের মোড়, পোষ্ট+ থানা কচাকাটা, জেলা- কুড়িগ্রাম, হিসাব নং ৫৫৬-৬২৮২ এর মিটারটি অন্যের বাড়িতে স্থাপন করে পার্শ্ব সংযোগের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ব্যবহার করায় মিটারটি খুলে আনা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, গ্রাহকের বাড়ি ১৩০ ফিটের বাহিরে হওয়ায় গ্রাহককে অতিরিক্ত একটি পোল ছাড়া সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মিটার খুলে আনার কারণে বর্নিত ব্যক্তি একটি কুচক্রমহলের সাথে যোগ দিয়ে আমাকে ও মোঃ মুক্তারুজ্জামান সহঃজুঃ ইঃ-কে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ৩০,০০০/= টাকা ঘুষ দাবি করেন মর্মে মিথ্যা অভিযোগ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করেন।
অপর জনকে অবৈধ ভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করায় ক্ষতিগ্রস্থ মালামাল/বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ প্রসঙ্গে পত্র প্রদান করা হয়।
উল্লেখ করা হয়যে, আপনি আপনার আবাসিক সংযোগ হতে দীর্ঘ দিন ধরে মিটার বাইপাস করে অবৈধ ভাবে দুি্যুৎ ব্যবহার করায় গত ১৬/১০/২৫ইং তারিখে মিটারটি খুলে আনা হয়েছে। টেষ্ট রিপোর্ট অনুযায়ী মিটারটি ব্যবহারের অযোগ্য। অবৈধ ভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করায় বিদ্যুৎ আইন ২০১৮ এর বারা ৩২ এর (১) উপকার। অনুযায়ী কঠোর শাস্তি যোগ্য অপরাধ। এমতাবস্থায় অত্র জোনাল অফিসে যোগাযোগ করে অবৈধ ভাবে ক্ষতি সাধিত বিদ্যুত্যের মূল্য, মিটারের মূল্য ও প্রযোজন অন্যান্য ফি ১৩/১১/২৩টঃ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় বিদ্যুৎ আইন ২০১৮ অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আপনার সহযোগিয়া পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমে একান্ত কাম্য।।
অনুলিপিঃ
০১। জেনারেল ম্যানেজার কুড়ি-লাল পরিস, সদয় অবতির জন্য।
০২ এজিএম (প্রশাসন), কুড়ি-লাল পরিস।
০৩। বিলিং সুপারভাইজার, কচাকাটা সাব-জোনাল অফিস।
Leave a Reply