শতবর্ষী উদযাপন উপলক্ষ্যে ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সংবাদ সম্মেলন
নীলফামারীর ডোমারে ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষী উদযাপন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার ২৯ এপ্রিল সকাল সাড়ে এগারোটায় বিদ্যালয়ের হলরুমে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯১৯ইং সাল থেকে শুরু করে ২০১৫ইং সাল ব্যাচের জন্য রেজিষ্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার টাকা। ২০১৬/২০১৭/২০১৮ইং ব্যাচের জন্য ৭ শত টাকা এবং ২০১৯ থেকে বর্তমান ব্যাচের জন্য ৫শত টাকা নির্ধারন করা হয়েছে।
যারা পূর্ববর্তী সময়ে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন তারা বর্তমান রেজিষ্ট্রেশন ফি এর সাথে সমন্বয় করে অবশিষ্ট অর্থ দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করবেন। যদি কাহারো রেজিষ্ট্রেশন রশিদ হারিয়ে যায় তাহলে তারা বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। রেজিষ্ট্রেশন চলবে আগামী ২০ মে ২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত।
“শতবর্ষ উদযাপন ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়” সেখানে সকল আপডেট দেওয়া হচ্ছে। উক্ত অনুষ্ঠানের জন্য একটি ব্যাংক একাউন্ট করা হয়েছে যার নাম ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় শতবর্ষ উদযাপন তহবিল, নম্বর ৩০২১২০০০০০৫৫২.
এছাড়াও ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড নীলফামারী শাখা। Routing number- ০৯০৭৩০৭৩৫, swift code:DBBLBDDH. মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর বিক্যাশ/নগদ পার্সোনাল-০১৭১৭০৫৯৭৫৯. এই অর্থ সংশ্লিষ্ট সকল তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল আলম এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আখতারুজ্জামান সুমন।
সংবাদ সম্মেলনে এসময় উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক রুহুল আমিন, সদস্য সহকারী শিক্ষিক জাবেদুল ইসলাম সানবিম, হারুন অর রশিদ হারুন, মেহের উল হোসেন রিসু, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য উজ্জ্বল কাঞ্জিলাল, রাশেদুজ্জামান রাশেদ এবং মামুনুর রশিদ সজিব বসুনিয়া, এবং বেলাল হোসেন। উক্ত আহবায়ক কমিটির সদস্যগন প্রাক্তন ছাত্রদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করবেন।
এছাড়াও বিদ্যালয়ের শতবর্ষী অনুষ্ঠানটি জাকজমক পূর্ণ করার পরিকল্পনা আমরা হাতে নিয়েছি, তাই তিনি উক্ত বিদ্যালয়ের সকল প্রাক্তন ছাত্রদের তাদের স্বস্ব স্থান থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে অনুষ্ঠানটি সাফল্য মন্ডিত করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
উল্লেখ্য যে, ঐতিহ্যবাহী ও শতবর্ষী ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯১৯ইং সালে স্থাপিত হয় এবং ১৯২৬ইং সালে ১ম স্বীকৃতি লাভ করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এরপর এমপিওভূক্তির অনুমোদন পায় ১৯৮০ইং সালে।
Leave a Reply