কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলায় শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো অবস্থান একবারেই অবকাঠামো জরাজীর্ণ। জরাজীর্ণ অবকাঠামোতেই চলছে পাঠদান।পড়ুন>> পদার্থ বিজ্ঞান ২য় পত্র প্রথম অধ্যায়(তাপগতি বিদ্যা) খ প্রশ্ন ও উত্তর
দীর্ঘদিনের উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি এসব প্রতিষ্ঠানে ।বর্তমানে জরাজীর্ণ ও ভগ্নদশায় নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এবং চলছে পাঠদান।
আধুনিক শিক্ষা তো শিক্ষা তো দূরের কথা নেই নেই কোন আধুনিকতার ছোঁয়া সুদক্ষ জনবল ব্যবস্থাপনায় কমিটি এবং ভালো শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভীড় থাকলেও আধুনিক শিক্ষা সামগ্রী উন্নত ল্যাব ব্যবহারিক পরীক্ষা নিরীক্ষার আর কম্পিউটার ল্যাব নেই। পড়ুন>>HSC পদার্থ বিজ্ঞান ২য় পত্র স্থির বিদ্যূৎ খ প্রশ্ন ও উত্তর
এদিকে উপজেলা পরিষদ হতে কোন উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণীত না হওয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলি দেখভাল পদ্ধতি আওতায় আসছেন না এবং অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।
এছাড়াও স্থানীয় কোন্দলে অপপ্রচার জীগাংসা চরিতার্থ করার অভিপ্রায় কমিটি গুলিতে বিরোধ ও শিক্ষক রাজনীতি জড়িত জনিত কারণে।
শিক্ষা বিষয়ক প্রতিযোগিতা নেই বললেই চলে বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলিতে কোন সাংস্কৃতিক কিংবা স্থানীয় খেলাধুলা এখন আর দেখা যায় না
দু চারটি প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসলো কোন্দলের কারণে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছেন তারা বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অনিয়ম আর অবহেলার অভিযোগও রয়েছে।
একই অবস্থা শ্যামপুর দাখিল মাদ্রাসা নাঙ্গলকোট মনয়ারা মাইমুদা গোমকোট দাখিল মাদ্রাসা,
চন্দনাইশ দাখিল মাদ্রাসা, নাঙ্গলকোট শিশু কল্যান উচ্চ বিদ্যালয়, নাঈলকোট জুনিয়র স্কুল এই ধরনের সারা নাঙ্গলকোটে স্কুল মাদ্রাসা মিলে বহু যাহা অজানা এখনো রয়ে গেছে।
এ প্রসঙ্গে নাঙ্গলকোট উপজেলা শিক্ষা অফিসার নাসিরুদ্দিন বলেন, ভবনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে নাঙ্গলকোট আশপাশের উপজেলা থেকে অনেক এগিয়ে আছে। তদুপরি এখানকার অবকাঠামো কত দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা প্রেরণ করা হয়েছে।
একসঙ্গে এত প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন আনা দুর্ভোগ ব্যাপার আশা করছি ইতিমধ্যে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে আসবে এবং তারপর এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আর কোন সমস্যা থাকবে না ইনশাআল্লাহ।
Leave a Reply